ষ্টাফ রিপোর্টারঃ শীতের আগমন এলেই ব্যস্ত হয়ে পড়েন লেপ-তোষক কারিগররা। বছরের অন্যান্য সময় তারা অলস সময় কাটালেও বাংলার আশ্বিন মাস আসলেই পুরোদমে দোকান খুলে বসেন। লেপ-তোষকের
কাপড়, তুলা ও সেলাই মেশিনসহ সরঞ্জামাদী সাজিয়ে বসেন লেপ-তোষক তৈরী করতে
কারিগররা।
কাপড়, তুলা ও সেলাই মেশিনসহ সরঞ্জামাদী সাজিয়ে বসেন লেপ-তোষক তৈরী করতে
কারিগররা।
তেমনি বগুড়া শহরের ১ ও ২ নং রেল গেট, সাতমাথা টেম্পল রোড, কলোনী বাজার
সহ জেলার বিভিন্ন উপজেলার হাট-বাজারে লেপ তোষকের দোকানের ধুম পড়েছে। বিশেষ
করে আদমদীঘি উপজেলা সদর, সান্তাহার, ছাতিয়ানগ্রাম, চাঁপাপুর, নসরতপুর, মুরইল,
কুন্দগ্রাম, কড়ই, শেনপুরের সীমাবাড়ী, মির্জাপুর, ভবানীপুর বিশালপুর, রানীরহাট,
ধুনটের, নিমগাছী, মধুরাপুর, গোশাইবাড়ী, সোনাতলা, সারিয়াকান্দি, নন্দীগ্রাম
উপজেলার বিভিন্ন হাট বাজার, দুপচাঁচিয়ার, কাহালু, শিবগঞ্জ, গাবতলী, শাজাহানপুর ও
সদরের প্রায় সহ¯্রাধিক লেপ-তোষকের দোকান রয়েছে। এসব দোকানে মহাজন,
কারিগরসহ প্রায় ৫ হাজারের অধিক শ্রমিক এ পেশায় নিয়োজিত রয়েছে।
আদমদীঘি উপজেলার সদরের লালচান বেডিং ষ্টোরের মালিক রফিকুল ইসলাম জানায়, ৮বছর
আগে থেকে তিনি এ পেশায় নিয়োজিত। লেপ-তোষকের এই দোকানে তার সহোদর দুই
ভাইও এ পেশায় রয়েছে। তারা দিনে ৫টি লেপ-তোষক সেলাই করতে পারেন। সাড়ে ৪ হাত
সাড়ে ৫ হাত মাপের একটি লেপ তৈরী করতে কাপড়, গামেন্টের্সের তুলা মজুরিসহ
১হাজার ৫শত টাকা থেকে দুই হাজার টাকা পর্যন্ত খরচে খরিদ্দারকে সরবরাহ করা হয়। এতে
শ্রমিকের মজুরি ছাড়া ২/৩ শত টাকা লাভ থাকে। শীত মৌসুমে দিনে ৫/৬ টি লেপ-
তোষক সরবরাহ করা যায়। আশ্বিন মাস থেকে ফাল্গুন মাস পর্যন্ত এ পেশার কারিগররা ব্যস্ত
থাকলেও অবশিষ্ট মাসে তারা অন্য পেশায় নিয়োজিত থাকেন। বর্তমানে আদমদীঘি
উপজেলায় অবস্থিত দুই শতাধিক লেপ-তোষক প্রতিষ্ঠানে কারিগরা লেপ-তোষক তৈরীতে ব্যস্ত
সময় কাটাচ্ছেন। এবারও ধুম পড়েছে লেপ-তোষক তৈরীতে।
সহ জেলার বিভিন্ন উপজেলার হাট-বাজারে লেপ তোষকের দোকানের ধুম পড়েছে। বিশেষ
করে আদমদীঘি উপজেলা সদর, সান্তাহার, ছাতিয়ানগ্রাম, চাঁপাপুর, নসরতপুর, মুরইল,
কুন্দগ্রাম, কড়ই, শেনপুরের সীমাবাড়ী, মির্জাপুর, ভবানীপুর বিশালপুর, রানীরহাট,
ধুনটের, নিমগাছী, মধুরাপুর, গোশাইবাড়ী, সোনাতলা, সারিয়াকান্দি, নন্দীগ্রাম
উপজেলার বিভিন্ন হাট বাজার, দুপচাঁচিয়ার, কাহালু, শিবগঞ্জ, গাবতলী, শাজাহানপুর ও
সদরের প্রায় সহ¯্রাধিক লেপ-তোষকের দোকান রয়েছে। এসব দোকানে মহাজন,
কারিগরসহ প্রায় ৫ হাজারের অধিক শ্রমিক এ পেশায় নিয়োজিত রয়েছে।
আদমদীঘি উপজেলার সদরের লালচান বেডিং ষ্টোরের মালিক রফিকুল ইসলাম জানায়, ৮বছর
আগে থেকে তিনি এ পেশায় নিয়োজিত। লেপ-তোষকের এই দোকানে তার সহোদর দুই
ভাইও এ পেশায় রয়েছে। তারা দিনে ৫টি লেপ-তোষক সেলাই করতে পারেন। সাড়ে ৪ হাত
সাড়ে ৫ হাত মাপের একটি লেপ তৈরী করতে কাপড়, গামেন্টের্সের তুলা মজুরিসহ
১হাজার ৫শত টাকা থেকে দুই হাজার টাকা পর্যন্ত খরচে খরিদ্দারকে সরবরাহ করা হয়। এতে
শ্রমিকের মজুরি ছাড়া ২/৩ শত টাকা লাভ থাকে। শীত মৌসুমে দিনে ৫/৬ টি লেপ-
তোষক সরবরাহ করা যায়। আশ্বিন মাস থেকে ফাল্গুন মাস পর্যন্ত এ পেশার কারিগররা ব্যস্ত
থাকলেও অবশিষ্ট মাসে তারা অন্য পেশায় নিয়োজিত থাকেন। বর্তমানে আদমদীঘি
উপজেলায় অবস্থিত দুই শতাধিক লেপ-তোষক প্রতিষ্ঠানে কারিগরা লেপ-তোষক তৈরীতে ব্যস্ত
সময় কাটাচ্ছেন। এবারও ধুম পড়েছে লেপ-তোষক তৈরীতে।