বগুড়া প্রতিনিধিঃ
বগুড়ার শিবগঞ্জ উপজেলার পৌর এলাকার ৯নং ওয়ার্ডের ভূরঘাটা গ্রামে নয়নের বাড়িতে বিয়ের দাবীতে
৩দিন ধরে অনশনরত নার্সিং কলেজের শিক্ষার্থী অনন্যাকে সুস্থ হলে বিবাহের প্রতিশ্রুতি দিয়ে ঘরে
তুললেন রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় পড়–য়া নয়নের পরিবার।
জানা যায়, শিবগঞ্জ পৌর এলাকার জলিল প্রামানিকের একমাত্র সন্তান রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে আরবী
বিভাগে অধ্যয়নরত শিক্ষার্থী জয়নাল আবেদিন নয়নকে বিয়ের দাবীতে ভূরঘাটায় নয়নের গ্রামের বাড়িতে
অনশনরত নার্সিং কলেজের শিক্ষার্থী মেঘনা আক্তারকে(অনন্যা) ঘরে তুলেছেন নয়নের পরিবার। সরেজমিনে
গেলে অনশনরত মেঘনা আক্তার অনন্যা সাথে কথা বলতে চাইলে প্রথমে সাংবাদিকদেরকে বাঁধা প্রদানের
চেষ্টা করা হয়। পরে ছেলের মা সাংবাদিকদের সাথে ঘরের বাহিরে কথা বললেও অনন্যাকে যে ঘরে রাখা হয়েছে
সে ঘরে সাংবাদিকরা গেলে নয়নের বাবা জলিল সাংবাদিকদের সাথে অসৌজন্যমূলক আচরণ করেন।
সাংবাদিকরা তাকে প্রশ্ন করলে সে কর্কশ ভাষায় বলে হ্যাঁ মেনে নিয়েছি। কিন্তু ছেলের বাবা জলিল
অনন্যার সাথে কথা বলতে দেয়নি। ছেলের পরিবারের পক্ষ থেকে সাংবাদিকদের বলা হয় থানায় ওসির সাথে
বিষয়টি নিয়ে কথা হয়েছে। এব্যাপারে শিবগঞ্জ থানার অফিসার ইনচার্জ মিজানুর রহমান বলেন, আমার
সাথে ছেলের পরিবারের কোন কথা হয়নি, ৩ লক্ষ টাকা দেনমোহরানার বিষয়টিও আমি জানিনা, এমনি
মেয়েটিকে মেনে নেওয়া হয়েছে তাও আমি জানিনা। মেয়েটি শেষ পর্যন্ত সুফল পাবে কিনা তা নিয়ে
সন্দেহ প্রকাশ করেছেন এলাকার সচেতন একটি মহল, তারা আরও বলেছেন মেয়েটির বিপক্ষে একটি
প্রভাবশালী মহল কাজ করছে।
বগুড়ার শিবগঞ্জ উপজেলার পৌর এলাকার ৯নং ওয়ার্ডের ভূরঘাটা গ্রামে নয়নের বাড়িতে বিয়ের দাবীতে
৩দিন ধরে অনশনরত নার্সিং কলেজের শিক্ষার্থী অনন্যাকে সুস্থ হলে বিবাহের প্রতিশ্রুতি দিয়ে ঘরে
তুললেন রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় পড়–য়া নয়নের পরিবার।
জানা যায়, শিবগঞ্জ পৌর এলাকার জলিল প্রামানিকের একমাত্র সন্তান রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে আরবী
বিভাগে অধ্যয়নরত শিক্ষার্থী জয়নাল আবেদিন নয়নকে বিয়ের দাবীতে ভূরঘাটায় নয়নের গ্রামের বাড়িতে
অনশনরত নার্সিং কলেজের শিক্ষার্থী মেঘনা আক্তারকে(অনন্যা) ঘরে তুলেছেন নয়নের পরিবার। সরেজমিনে
গেলে অনশনরত মেঘনা আক্তার অনন্যা সাথে কথা বলতে চাইলে প্রথমে সাংবাদিকদেরকে বাঁধা প্রদানের
চেষ্টা করা হয়। পরে ছেলের মা সাংবাদিকদের সাথে ঘরের বাহিরে কথা বললেও অনন্যাকে যে ঘরে রাখা হয়েছে
সে ঘরে সাংবাদিকরা গেলে নয়নের বাবা জলিল সাংবাদিকদের সাথে অসৌজন্যমূলক আচরণ করেন।
সাংবাদিকরা তাকে প্রশ্ন করলে সে কর্কশ ভাষায় বলে হ্যাঁ মেনে নিয়েছি। কিন্তু ছেলের বাবা জলিল
অনন্যার সাথে কথা বলতে দেয়নি। ছেলের পরিবারের পক্ষ থেকে সাংবাদিকদের বলা হয় থানায় ওসির সাথে
বিষয়টি নিয়ে কথা হয়েছে। এব্যাপারে শিবগঞ্জ থানার অফিসার ইনচার্জ মিজানুর রহমান বলেন, আমার
সাথে ছেলের পরিবারের কোন কথা হয়নি, ৩ লক্ষ টাকা দেনমোহরানার বিষয়টিও আমি জানিনা, এমনি
মেয়েটিকে মেনে নেওয়া হয়েছে তাও আমি জানিনা। মেয়েটি শেষ পর্যন্ত সুফল পাবে কিনা তা নিয়ে
সন্দেহ প্রকাশ করেছেন এলাকার সচেতন একটি মহল, তারা আরও বলেছেন মেয়েটির বিপক্ষে একটি
প্রভাবশালী মহল কাজ করছে।