পরকীয়া প্রেমের বাধা সরিয়ে ফেলতে বগুড়ায় মাকে সাথে নিয়ে বাবাকে হত্যা করে ছেলে

স্টাফ রিপোর্টার বগুড়া নিউজলাইভ ডটকমঃ বগুড়ার সোনাতলা সদর ইউনিয়নের দক্ষিন রানীরপাড়া (নয়াপাড়া) গ্রামে মাকে সাথে নিয়ে বাবাকে হত্যা করে ছেলে। পরে মৃতদেহ রেললাইনের পাশে পুতে রাখে। শুরু হয় নিখোঁজের গল্প! আর এভাবেই চলে গেছে ১১মাস! দিনের পর দিন অনুসন্ধান করে পুলিশ!
বগুড়ার পুলিশ সুপার আলী আশরাফ ভূঞার নির্দেশে নেতৃত্বে ঘটনার কাহিনী বাস্তবতা ফিরে পায়! বেরিয়ে আসে চাঞ্চল্যকর তথ্য! আজ শুক্রবার সকাল ১১টায় ঘাতক ছেলের দেয়া তথ্য মতে পুলিশ সুপারের উপস্থিতিতে বগুড়ার সোনাতলা সদর ইউনিয়নের দক্ষিন রানীরপাড়া (নয়াপাড়া) গ্রামে পানির মধ্যে পুতে রাখা কৃষক রফিকুল ইসলাম (৪৭) এর গলিত মৃতদেহ উদ্ধার করা হয়। এ ঘটনায় গ্রেফতার করা হয় স্ত্রী রেহানা, ছেলে জসিম, প্রেমিক মুহিদুল ও সহযোগী শাকিলকে। সময় আশেপাশের কয়েকগ্রামের কয়েক হাজার মানুষের ভীড় জমে যায়।
সার্কেল এএসপি কুদরত ই খোদা শুভ জানান ২০১৯ সালের পহেলা জুলাই সোনাতলা থানায় একটি হারানো জিডি করা হয়। জুন মাসের মাঝা মাঝি সময় থেকে রানীরপাড়া গ্রামের কৃষক রফিকুল ইসলাম নিখোঁজ রয়েছেন। আর জিডিটি করেছিলেন নিখোঁজ রফিকুলের ভাই শফিকুল।


ঘটনার প্রায় একবছর পর বৃহস্পতিবার দিবাগত রাতে তেকানি চুকাইনগরের শাকিল (২২) নামে এক ব্যক্তিকে আটক করা হয়। তার কাছ থেকে কিছুটা ইঙ্গিত পাওয়া গেলে আটক করা হয় নিখোঁজ ব্যক্তির স্ত্রী রেহানা এবং ছেলে জসিমকে। এরপর স্ত্রীর গোপন প্রেমিক মুহিদুলকে। মুহিদুল, রফিকের প্রতিবেশী। পুলিশী জিজ্ঞাসাবাদে তারা একপর্যায়ে স্বীকার করে যে মুহিদুল, রফিকুলের বউ রেহানা, ছেলে জসিম এবং রেহানার বোনের ছেলে শাকিল মিলে রফিকুলকে শ্বাসরোধ করে হত্যা করেছে। শুধু হত্যা করেই ক্ষান্ত হয়নি, তার লাশ বস্তায় ভরে বাড়ি থেকে প্রায় এককিলোমিটার দূরে বগুড়া সোনাতলা রেললাইনের পাশে প্রায় তিনফুট গর্ত করে পুঁতে রেখেছিল।
বগুড়ার শিবগঞ্জ সোনাতলা সার্কেলের এএসপি কুদরত ই খোদা শুভ জানান, খুনের কারণ অনুসন্ধানে জানা যায়, পরকীয়া প্রেমের পথের বাধা সরাতেই রফিকুলকে মেরে ফেলার পরিকল্পনা করে রেহানা এবং মুহিদুল। ছেলেকে বাবার নামে মিথ্যা অপবাদ দিয়ে মানসিক ব্লাকমেইল করে পক্ষে নিয়ে এসে পিতৃহত্যার মতো ঘৃণ্য কাজে জড়িত করে মা রেহানা। ঘটনাচক্রে শাকিল জড়িয়ে যায়। ঘটনার দিন মুহিদুল এবং জসিম ঘুমের বড়ি এনে রাতের খাবারের সাথে মিশিয়ে রফিকুলকে খাইয়ে গভীর ঘুমে আচ্ছন্ন করিয়ে গলা টিপে হত্যা করে। হত্যাকান্ডে চারজনই সক্রিয়ভাবে অংশ নেয় পুলিশী জিজ্ঞাসাবাদে তারা স্বীরোক্তি দিয়েছে। এরপর শাকিল, মুহিদুল এবং জসিম লাশ ঘাড়ে করে রেললাইনের পাশে নিয়ে পুঁতে রাখে।
পুলিশ সুপার আলী আশরাফ ভূঞা জানিয়েছেন, এ ঘটনায় জড়িত স্ত্রী রেহানা, প্রেমিক মহিদুল, ছেলে জসিম ও শাকিলকে পুলিশ গ্রেফতার করা হয়েছে। গ্রেফতারকৃতদের স্বীকারোক্তি অনুযায়ী রফিকুলে লাশ উদ্ধার করা হয়। তাদের বিরুদ্ধে হত্যা মামলা দায়ের করার প্রস্তুতি চলছে। পরকীয়া প্রেমের বাধা সরিয়ে ফেলতে বগুড়ায় মাকে সাথে নিয়ে বাবাকে হত্যা করে ছেলে
বগুড়া প্রতিনিধিঃ বগুড়ার সোনাতলা সদর ইউনিয়নের দক্ষিন রানীরপাড়া (নয়াপাড়া) গ্রামে মাকে সাথে নিয়ে বাবাকে হত্যা করে ছেলে। পরে মৃতদেহ রেললাইনের পাশে পুতে রাখে। শুরু হয় নিখোঁজের গল্প! আর এভাবেই চলে গেছে ১১মাস! দিনের পর দিন অনুসন্ধান করে পুলিশ!
বগুড়ার পুলিশ সুপার আলী আশরাফ ভূঞার নির্দেশে নেতৃত্বে ঘটনার কাহিনী বাস্তবতা ফিরে পায়! বেরিয়ে আসে চাঞ্চল্যকর তথ্য! আজ শুক্রবার সকাল ১১টায় ঘাতক ছেলের দেয়া তথ্য মতে পুলিশ সুপারের উপস্থিতিতে বগুড়ার সোনাতলা সদর ইউনিয়নের দক্ষিন রানীরপাড়া (নয়াপাড়া) গ্রামে পানির মধ্যে পুতে রাখা কৃষক রফিকুল ইসলাম (৪৭) এর গলিত মৃতদেহ উদ্ধার করা হয়। এ ঘটনায় গ্রেফতার করা হয় স্ত্রী রেহানা, ছেলে জসিম, প্রেমিক মুহিদুল ও সহযোগী শাকিলকে। সময় আশেপাশের কয়েকগ্রামের কয়েক হাজার মানুষের ভীড় জমে যায়।
সার্কেল এএসপি কুদরত ই খোদা শুভ জানান ২০১৯ সালের পহেলা জুলাই সোনাতলা থানায় একটি হারানো জিডি করা হয়। জুন মাসের মাঝা মাঝি সময় থেকে রানীরপাড়া গ্রামের কৃষক রফিকুল ইসলাম নিখোঁজ রয়েছেন। আর জিডিটি করেছিলেন নিখোঁজ রফিকুলের ভাই শফিকুল।
ঘটনার প্রায় একবছর পর বৃহস্পতিবার দিবাগত রাতে তেকানি চুকাইনগরের শাকিল (২২) নামে এক ব্যক্তিকে আটক করা হয়। তার কাছ থেকে কিছুটা ইঙ্গিত পাওয়া গেলে আটক করা হয় নিখোঁজ ব্যক্তির স্ত্রী রেহানা এবং ছেলে জসিমকে। এরপর স্ত্রীর গোপন প্রেমিক মুহিদুলকে। মুহিদুল, রফিকের প্রতিবেশী। পুলিশী জিজ্ঞাসাবাদে তারা একপর্যায়ে স্বীকার করে যে মুহিদুল, রফিকুলের বউ রেহানা, ছেলে জসিম এবং রেহানার বোনের ছেলে শাকিল মিলে রফিকুলকে শ্বাসরোধ করে হত্যা করেছে। শুধু হত্যা করেই ক্ষান্ত হয়নি, তার লাশ বস্তায় ভরে বাড়ি থেকে প্রায় এককিলোমিটার দূরে বগুড়া সোনাতলা রেললাইনের পাশে প্রায় তিনফুট গর্ত করে পুঁতে রেখেছিল।
বগুড়ার শিবগঞ্জ সোনাতলা সার্কেলের এএসপি কুদরত ই খোদা শুভ জানান, খুনের কারণ অনুসন্ধানে জানা যায়, পরকীয়া প্রেমের পথের বাধা সরাতেই রফিকুলকে মেরে ফেলার পরিকল্পনা করে রেহানা এবং মুহিদুল। ছেলেকে বাবার নামে মিথ্যা অপবাদ দিয়ে মানসিক ব্লাকমেইল করে পক্ষে নিয়ে এসে পিতৃহত্যার মতো ঘৃণ্য কাজে জড়িত করে মা রেহানা। ঘটনাচক্রে শাকিল জড়িয়ে যায়। ঘটনার দিন মুহিদুল এবং জসিম ঘুমের বড়ি এনে রাতের খাবারের সাথে মিশিয়ে রফিকুলকে খাইয়ে গভীর ঘুমে আচ্ছন্ন করিয়ে গলা টিপে হত্যা করে। হত্যাকান্ডে চারজনই সক্রিয়ভাবে অংশ নেয় পুলিশী জিজ্ঞাসাবাদে তারা স্বীরোক্তি দিয়েছে। এরপর শাকিল, মুহিদুল এবং জসিম লাশ ঘাড়ে করে রেললাইনের পাশে নিয়ে পুঁতে রাখে।
পুলিশ সুপার আলী আশরাফ ভূঞা জানিয়েছেন, এ ঘটনায় জড়িত স্ত্রী রেহানা, প্রেমিক মহিদুল, ছেলে জসিম ও শাকিলকে পুলিশ গ্রেফতার করা হয়েছে। গ্রেফতারকৃতদের স্বীকারোক্তি অনুযায়ী রফিকুলে লাশ উদ্ধার করা হয়। তাদের বিরুদ্ধে হত্যা মামলা দায়ের করার প্রস্তুতি চলছে। পরকীয়া প্রেমের বাধা সরিয়ে ফেলতে বগুড়ায় মাকে সাথে নিয়ে বাবাকে হত্যা করে ছেলে
বগুড়া প্রতিনিধিঃ বগুড়ার সোনাতলা সদর ইউনিয়নের দক্ষিন রানীরপাড়া (নয়াপাড়া) গ্রামে মাকে সাথে নিয়ে বাবাকে হত্যা করে ছেলে। পরে মৃতদেহ রেললাইনের পাশে পুতে রাখে। শুরু হয় নিখোঁজের গল্প! আর এভাবেই চলে গেছে ১১মাস! দিনের পর দিন অনুসন্ধান করে পুলিশ!
বগুড়ার পুলিশ সুপার আলী আশরাফ ভূঞার নির্দেশে নেতৃত্বে ঘটনার কাহিনী বাস্তবতা ফিরে পায়! বেরিয়ে আসে চাঞ্চল্যকর তথ্য! আজ শুক্রবার সকাল ১১টায় ঘাতক ছেলের দেয়া তথ্য মতে পুলিশ সুপারের উপস্থিতিতে বগুড়ার সোনাতলা সদর ইউনিয়নের দক্ষিন রানীরপাড়া (নয়াপাড়া) গ্রামে পানির মধ্যে পুতে রাখা কৃষক রফিকুল ইসলাম (৪৭) এর গলিত মৃতদেহ উদ্ধার করা হয়। এ ঘটনায় গ্রেফতার করা হয় স্ত্রী রেহানা, ছেলে জসিম, প্রেমিক মুহিদুল ও সহযোগী শাকিলকে। সময় আশেপাশের কয়েকগ্রামের কয়েক হাজার মানুষের ভীড় জমে যায়।
সার্কেল এএসপি কুদরত ই খোদা শুভ জানান ২০১৯ সালের পহেলা জুলাই সোনাতলা থানায় একটি হারানো জিডি করা হয়। জুন মাসের মাঝা মাঝি সময় থেকে রানীরপাড়া গ্রামের কৃষক রফিকুল ইসলাম নিখোঁজ রয়েছেন। আর জিডিটি করেছিলেন নিখোঁজ রফিকুলের ভাই শফিকুল।
ঘটনার প্রায় একবছর পর বৃহস্পতিবার দিবাগত রাতে তেকানি চুকাইনগরের শাকিল (২২) নামে এক ব্যক্তিকে আটক করা হয়। তার কাছ থেকে কিছুটা ইঙ্গিত পাওয়া গেলে আটক করা হয় নিখোঁজ ব্যক্তির স্ত্রী রেহানা এবং ছেলে জসিমকে। এরপর স্ত্রীর গোপন প্রেমিক মুহিদুলকে। মুহিদুল, রফিকের প্রতিবেশী। পুলিশী জিজ্ঞাসাবাদে তারা একপর্যায়ে স্বীকার করে যে মুহিদুল, রফিকুলের বউ রেহানা, ছেলে জসিম এবং রেহানার বোনের ছেলে শাকিল মিলে রফিকুলকে শ্বাসরোধ করে হত্যা করেছে। শুধু হত্যা করেই ক্ষান্ত হয়নি, তার লাশ বস্তায় ভরে বাড়ি থেকে প্রায় এককিলোমিটার দূরে বগুড়া সোনাতলা রেললাইনের পাশে প্রায় তিনফুট গর্ত করে পুঁতে রেখেছিল।
বগুড়ার শিবগঞ্জ সোনাতলা সার্কেলের এএসপি কুদরত ই খোদা শুভ জানান, খুনের কারণ অনুসন্ধানে জানা যায়, পরকীয়া প্রেমের পথের বাধা সরাতেই রফিকুলকে মেরে ফেলার পরিকল্পনা করে রেহানা এবং মুহিদুল। ছেলেকে বাবার নামে মিথ্যা অপবাদ দিয়ে মানসিক ব্লাকমেইল করে পক্ষে নিয়ে এসে পিতৃহত্যার মতো ঘৃণ্য কাজে জড়িত করে মা রেহানা। ঘটনাচক্রে শাকিল জড়িয়ে যায়। ঘটনার দিন মুহিদুল এবং জসিম ঘুমের বড়ি এনে রাতের খাবারের সাথে মিশিয়ে রফিকুলকে খাইয়ে গভীর ঘুমে আচ্ছন্ন করিয়ে গলা টিপে হত্যা করে। হত্যাকান্ডে চারজনই সক্রিয়ভাবে অংশ নেয় পুলিশী জিজ্ঞাসাবাদে তারা স্বীরোক্তি দিয়েছে। এরপর শাকিল, মুহিদুল এবং জসিম লাশ ঘাড়ে করে রেললাইনের পাশে নিয়ে পুঁতে রাখে।
পুলিশ সুপার আলী আশরাফ ভূঞা জানিয়েছেন, এ ঘটনায় জড়িত স্ত্রী রেহানা, প্রেমিক মহিদুল, ছেলে জসিম ও শাকিলকে পুলিশ গ্রেফতার করা হয়েছে। গ্রেফতারকৃতদের স্বীকারোক্তি অনুযায়ী রফিকুলে লাশ উদ্ধার করা হয়। তাদের বিরুদ্ধে হত্যা মামলা দায়ের করার প্রস্তুতি চলছে।

error

Share this news to your community